মানুষের আবেগ, অনুভূতি, অভিব্যক্তি, চিন্তা, চেতনা সবকিছু প্রকাশের বাহন। তাইতো বলা হয়েছে ‘‘মানুষের কণ্ঠোচ্চারিত অর্থযুক্ত ধ্বনি সমস্টিই ভাষা’’। আর এ ভাষা পৃথিবীর বিভিন্ন জনপদের ভিন্ন ভিন্ন। যেমন বাঙালি জাতির ভাষা বাংলা। এই বাংলা ভাষা ভারতীয় কথ্য ভাষার প্রাচীন প্রাকৃত (খৃ.পূ.৫০০) হতে গৌড়ীয় প্রাকৃতের মধ্য দিয়ে বাংলার জন্ম হয়েছে।
বাংলা ভাষার যেমন আছে পরিশীলিত রূপ তেমনি অঞ্চল ভিত্তিক গ্রামীণ জনপদে প্রচলিত রয়েছে আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা।
ভৌগোলিক কারণে হোক বা শারীরিক গঠনের জন্য হোক পাঁচগাছীর শিক্ষিতজনেরা বাংলাদেশের অনেক জেলার অপেক্ষা পরিশীলিত ভাষায় কথা বলতে পারেন। তাদের উচ্চারণে কোন বিকৃতি নেই, নেই অস্পষ্টতা। তারা অনায়াসে আঞ্চলিকতা সম্পন্ন ভাষা বা উচ্চারণ পরিহার করতে পারেন।
এলাকার জনগণ অতিথি পরায়ণ। সকল ধর্মের লোকের মধ্যে কোন কলহ নেই। ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী সকল ধর্মের লোক ধর্মীয়অনুষ্ঠান পালন করে। ইউনিয়নে আদিবাসী থাকায় বছরের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে তাদের নাচ -গান দেখা যায়।
মুসলিম-৯০%, আদিবাসী-০৯% এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলী-০১%
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস